SUBIR BISWAS
Subir Biswas's personal information:
নাম: সুবীর বিশ্বাস
জন্ম তারিখ: ২০ মে ২০০৭ [১৭ বছর ১০ মাস ২৭ দিন (বর্তমান বয়স)]
পিতার নাম: ওমেশ বিশ্বাস
মাতার নাম: দীপ্তি বিশ্বাস
বাবার পেশা: কৃষক
মায়ের পেশা: গৃহিনী
বাবার বর্তমান বয়স: ৬৫ বছর, ১ মাস এবং ০ দিন।
মায়ের বর্তমান বয়স: ৫৮ বছর ৯ মাস ২ দিন।
Family Members of Subir Biswas
বড় বোন: মিতু বিশ্বাস (বিবাহিত, স্বামী: তুষার বিশ্বাস)
ছোট বোন: রিতু বিশ্বাস
ভাই: শুভ বিশ্বাস
ভাগ্নে: শ্রেয়ান বিশ্বাস
Educational Qualification of Subir Biswas
প্রাথমিক শিক্ষা:
বিদ্যালয়ের নাম: নিজড়া সপ্তগ্রাম রেজিঃ বেঃ
প্রা. বিদ্যালয় ।
পরীক্ষা: প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী, ২০১৬
রোল: ৫৫২১, আইডি: ১১২০১৬৩১৭০৩০৫৫২১
ফলাফল: GPA 3.92
জেএসসি:
বিদ্যালয়ের নাম: Nizra Sikipara S. K. M. Jr. School
রোল: 453128, রেজিঃ নম্বর: 1910300510/2019
ফলাফল: GPA 2.64
এসএসসি:
বিদ্যালয়ের নাম: Nizra Sikipara S. K. M. High School [6846]
রোল: 398063,রেজিঃ নম্বর:1910300510/2020-21
গ্রুপ: Humanities
ফলাফল: GPA 4.33
Goals and Dreams of Subir Biswas
আমার স্বপ্নের পথ খুব সহজ ছিল না, তবে সেই পথেই আমি অবিচলিতভাবে এগিয়ে যাচ্ছি। ভবিষ্যতে আমি একজন শিক্ষিক হতে চাই, যিনি শুধু পাঠদান করবেন না, বরং ছাত্র-ছাত্রীদের জীবনে প্রেরণা যোগাবেন। পাশাপাশি একজন সফল ইউটিউবার ও ফ্রিল্যান্সার হয়ে আমি সমাজের উন্নয়নেও অবদান রাখতে চাই। ছোটবেলা থেকেই আমার ইচ্ছা ছিল, নিজের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা মানুষের সাথে ভাগ করে তাদের সাহায্য করা। আমি বিশ্বাস করি, যদি একজন মানুষ তার কাজের মাধ্যমে অন্যদের উপকারে আসে, তাহলে সে নিজেও পরিপূর্ণ হতে পারে। ইউটিউবের মাধ্যমে আমি সৃজনশীল শিক্ষামূলক কনটেন্ট তৈরি করে বিশ্বের সাথে জ্ঞান শেয়ার করতে চাই, যা মানুষকে নতুন কিছু শিখতে এবং এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করবে।
“স্বপ্ন সেটা নয় যা তুমি ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখো, স্বপ্ন সেটা যা তোমাকে ঘুমাতে দেয় না।” — এ পি জে আবদুল কালাম
আমার বাবা, ওমেশ বিশ্বাস, একজন কৃষক, এবং আমাদের পরিবারের অমূল্য রত্ন। তিনি ১৮ মার্চ ১৯৬০ সালে জন্মগ্রহণ করেছেন । তিনি শুধু কৃষি কাজেই সিদ্ধহস্ত নন, বরং তার মধ্যে রয়েছে এমন অগণিত গুণ, যা তাকে একজন মহান মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বাবা তাঁর কঠোর পরিশ্রম ও নিঃস্বার্থ ভালোবাসার মাধ্যমে আমাদের জীবনকে সুন্দর করে তুলেছেন। জীবনের কোনো কঠিন সময়ে তিনি কখনো হাল ছাড়েননি। তিনি শিখিয়েছেন, "অর্থ কখনো সুখের চাবি নয়, কিন্তু মানুষের ইচ্ছাশক্তি, নিষ্ঠা ও পরিশ্রমই জীবনে সফলতা আনতে পারে।" আমার বাবা, তাঁর দৃঢ় সংকল্প এবং অফুরন্ত ভালোবাসার কারণে, আমি আজকে এমন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা হতে পেরেছি।
“যে ব্যক্তি তার বাবার পরিশ্রম ও ত্যাগকে উপলব্ধি করতে পারে, সে জীবনের প্রকৃত মানে বুঝতে শেখে।” — জিম ভালভানো
আমার মা, দীপ্তি বিশ্বাস, একজন গৃহিনী, কিন্তু তার অমূল্য অবদান কোনো চাকরি বা পেশার চেয়ে কম নয়। তিনি ১৫ জুলাই ১৯৬৬ সালে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি আমাদের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালনা করতে এবং আমাদের সুখ-দুঃখে সবসময় পাশে থাকতে অভ্যস্ত। মা যে যত্ন ও ভালোবাসা দিয়ে আমাদের বড় করেছেন, তা কোনভাবেই ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। তাঁর অশেষ সহানুভূতি ও উদার মনোভাব আমাদেরকে জীবনের কঠিন মুহূর্তগুলোও সহজ করে দিয়েছে । তিনি সবসময় শিখিয়েছেন, "বাড়ির শান্তি এবং সুখের জন্য মা-ই সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে।" মা তাঁর নিঃস্বার্থ ভালোবাসার মাধ্যমে আমাদের সকল প্রকার চাহিদা পূরণ করে, আমাদের সঠিক পথ দেখিয়েছেন এবং আমাদের জীবনে অবিচলিত শক্তি ও অনুপ্রেরণা যুগিয়েছেন। আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ যে আমার মা, এমন এক অসাধারণ মানুষ, যিনি সবকিছু দিয়ে আমাদের পরিবারকে একত্রিত রাখেন।
“ঈশ্বর সব জায়গায় থাকতে পারেন না, তাই তিনি মা সৃষ্টি করেছেন।” — রুডইয়ার্ড কিপলিং
“মায়ের ভালোবাসা হলো এমন শক্তি, যা কোনো বাধায় থামে না।” — প্রিন্সেস ডায়ানা
আমি, সুবীর বিশ্বাস, ২০ মে ২০০৭ সালে জন্মগ্রহণ করেছি। আমি বিশ্বাস করি, যে পরিবারে ভালোবাসা ও একতাবদ্ধতা থাকে, সে পরিবার কখনো হারায় না। আমি আমার বাবা-মায়ের এই অমূল্য উপদেশগুলোকে নিজের জীবন পরিচালনার মূলমন্ত্র হিসেবে গ্রহণ করেছি। তাদের একান্ত সহযোগিতা ও ভালোবাসা ছাড়া আমি কখনোই এমন কিছু হতে পারতাম না। তাদের জন্য আমি চিরকাল কৃতজ্ঞ।
“যেখানে ভালোবাসা আছে, সেখানেই জীবন সুন্দর।” — মহাত্মা গান্ধী
“বাড়ি বড় না হলে কিছু আসে যায় না, যদি তাতে ভালোবাসা থাকে।” — পিটার বাফেট